শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫

|

জ্যৈষ্ঠ ২৯ ১৪৩২

Advertisement
Narayanganj Post :: নারায়ণগঞ্জ পোস্ট

ক্রেতা কম থাকলেও সবজি-মুরগির বাজার চড়া

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ১৬:৩৭, ১০ জুন ২০২৫

ক্রেতা কম থাকলেও সবজি-মুরগির বাজার চড়া

ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জে ঈদ পরবর্তী বাজারগুলো অনেকটাই ক্রেতাশূন্য রয়েছে। বাজারে ক্রেতা কম থাকলেও সবজির দাম চড়া রয়েছে। সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। ঈদের পর শসার দামে স্বস্তি মিলেছে। দেশি শসা কেজিতে ৬০ টাকা কমে ৬০ টাকা ও হাইব্রিড শসা ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে ঈদের পরও মুরগির দামে স্বস্তি নেই। আগের চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে মুরগি।  

মঙ্গলবার (১০ জুন) দিগুবাবুর বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।

এসব বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজি বেগুন কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকা, করলা ২০ টাকা বেড়ে ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা ও কচুর মুখী ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে সাজনা ১২০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, কাঁচা আম ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা ও পেঁপে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

বাজারে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর ১৫০ টাকা, মুলা ৫০ টাকা, দেশি শসা ৬০ টাকা ও হাইব্রিড শসা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।  

এসব বাজারে লেবুর হালি ২০ থেকে ৩০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, চাল কুমড়া ৫০ টাকা পিস, ক্যাপসিকাম ৩৫০ টাকা, কাঁকরোল ৫০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মুরগি আগের চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। সোনালি কক মুরগি ৩০০ টাকা ও সোনালি হাইব্রিড মুরগি ২৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি ৩২০ টাকা, সাদা লেয়ার ৩০০ টাকা, ব্রয়লার ১৭০ টাকা ও দেশি মুরগি ৬৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

এদিকে মাছ বাজারে বিক্রেতা নেই বললেই চলে। দুয়েকজন দোকান খুলে বসলেও রুই, পাঙাশ ও কই মাছ ছাড়া অন্য কোনো মাছ দেখা যায়নি।

রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাঙাশ ২২০ টাকা ও কই মাছ ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

এসব বাজারে আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ ৫৫ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।