শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

|

জ্যৈষ্ঠ ২ ১৪৩১

Advertisement
Narayanganj Post :: নারায়ণগঞ্জ পোস্ট

শোকজের জবাব দিলেন মাকসুদ হোসেন

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ১৭:০৩, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

শোকজের জবাব দিলেন মাকসুদ হোসেন

ফাইল ছবি

আচরনবিধি ভঙ্গের কারন দর্শানোর নোটিশের জবাব দিয়েছেন মুছাপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও বন্দর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মাকসুদ হোসেন। 

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল নির্বাচন কমিশনে উপস্থিত হয়ে তিনি শোকজের জবাব দিয়েছেন।

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল জেলা নির্বাচন অফিসার কাজী মোঃ ইস্তাফিজুল হক আকন্দর স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়। নোটিশে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। স্মারক চিঠি নং ১৭,০২.৬৭০০,০০০,৪০,০৯৯.২৪-৩২৫ । 

নোটিশে তার বিরুদ্ধে গাড়ী নিয়ে মিছিল/শোডাউনের অভিযোগ আনা হয়েছে। 

জবাবে মাকসুদ হোসেন বলেন, তীব্র তাপদাহের মাঝে প্রচার কাজে একস্থান হতে অন্য স্থানে গমনের উদ্দেশ্যে আমি ও আমার নেতাকর্মীরা কিছু গাড়ি ব্যবহার করি যা কোনভাবেই ১০০ কিংবা তার কাছাকাছি নহে। কিন্তু আমার জানামতে এইসময় মিছিল/শোডাউনের কোন ঘটনা ঘটেনি। তারপরেও আমার অজান্তে এরূপ কোন কিছু ঘটে থাকলে তার জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

উল্লেখ্য, নির্বাচনের সকল আচরণবিধি সঠিক ও সুচারুভাবে পালন করতে আমি বাধ্য থাকবো এবং ভবিষ্যতে কোন নিয়ম ও আচরণবিধির কোন লঙ্ঘন করব না।

উল্লেখ্য বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাকসুদ হোসেনর বিরুদ্ধে আবারো নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে এনে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় জেলা নির্বাচন অফিস ও বন্দর উপজেলা নির্বাচন অফিস। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে আপনি মোঃ মাকসুদ হোসেন নির্বাচনি প্রতীক আনারস। আপনার নির্বাচনি এলাকায় প্রচারকার্যে ১০০টি মাইক্রো/ হাইস/ প্রাইভেটকার/ জিপ গাড়ী দিয়ে মিছিল শোডাউন উপজেলা পরিষদ (নির্বাচনি আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ১৩ এর উপবিধি (ক) এর পরিপন্থী এবং সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
এমতাবস্থায়, উক্ত বিধিমালার বিধি ১৩ এর উপবিধি (ক) ভঙ্গের দায়ে কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তা ১২ ঘন্টার মধ্যে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর জন্য বলা হলো। অন্যথায় আপনার বিরুদ্ধে উপজেলা পরিষদ (নিবাচনি আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ১৩  ভঙ্গের দায়ে ব্যবস্থা গ্রহণসহ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রার্থীতা বাতিলের জন্য পত্র প্রেরণ করা হবে।