শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫

|

বৈশাখ ১৭ ১৪৩২

Advertisement
Narayanganj Post :: নারায়ণগঞ্জ পোস্ট

প্রশাসনের সহযোগিতা চান গরু ব্যবসায়ীরা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ০৯:৩৭, ১ মে ২০২৫

প্রশাসনের সহযোগিতা চান গরু ব্যবসায়ীরা

ফাইল ছবি

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গরু ব্যবসায়ীদের প্রস্তুতি চোখে পড়ার মতো। সড়ক পথের চেয়ে নদীপথে কোরবানির গরু পরিবহনে বেশি নিরাপদ বোধ করেন ব্যবসায়ীরা। সড়ক পথের চেয়ে নদীপথে পরিবহন ব্যয়ও কম। তাই এবার নৌপথে শতভাগ চাঁদাবাজি রোধ ও নিরাপত্তা প্রদানের বিষয়ে প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছেন গরু ব্যবসায়ীরা।

এ ব্যাপারে গতকাল বুধবার কথা হয় উপজেলার যমুনা নদীসংলগ্ন জামিরতা বাজারের গরুর বেপারি মুন্সী আবুল কালাম আজাদ, আকতার, ছাইদুল, হাজি জহুরুল, রব্বানী ও রুবেলের সঙ্গে। তারা জানান, যমুনা ও পদ্মা নদী পথে আরিচা, তালতলা ঘাট হয়ে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন পশুর হাটে বেপারিরা গরু-ছাগল নিয়ে যান। অনেক সময় এ নৌপথের বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ী হাট কর্তৃপক্ষ জোর করে নৌকা থামিয়ে গরু-ছাগল বিক্রির জন্য বাধ্য করে। এ কারণে তাদের অধিকাংশ সময় লোকসান গুনতে হয়। তাই ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ নৌপথে নির্বিঘেœ চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান তারা।

গরু ব্যবসায়ী মুন্সী আবুল কালাম আজাদ জানান, মে মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই শাহজাদপুর উপজেলার কৈজুরী, জামিরতা, কাশিপুর, বেনটিয়া ও বাঘাবাড়ী ঘাট থেকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের পশুর হাটে গরু-ছাগল পাঠানো শুরু হবে। তবে এটি পুরোদমে শুরু হবে ২৬ মে থেকে ৫ জুন পর্যন্ত। এ ব্যাপারে শাহজাদপুর থানার ওসি আছলাম আলী জানান, ঘাটগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হবে। নৌপথে নির্বিঘেœ চলাচলের জন্য অন্যান্য উপজেলার প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অবহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।