শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

|

জ্যৈষ্ঠ ৮ ১৪৩২

Advertisement
Narayanganj Post :: নারায়ণগঞ্জ পোস্ট

নারায়ণগঞ্জে স্থিতিশীল সবজির বাজার, কমেছে মুরগির দাম

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

প্রকাশিত: ১৫:৫১, ২৩ মে ২০২৫

নারায়ণগঞ্জে স্থিতিশীল সবজির বাজার, কমেছে মুরগির দাম

ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জে সরবরাহ ভালো থাকায় সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারগুলোতে সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে সবজি।

তবে গত সপ্তাহের তুলনায় মুরগির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে।  

শুক্রবার (২৩ মে) দিগুবাবুর বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

এসব বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজি স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারগুলোতে বেগুন প্রকারভেদে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বরবটি কেজিতে ৫০ টাকা কমে ৬০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, কচুর লতি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কচুর মুখি ১০০ টাকা, সাজনা ১০০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, কাঁচা আম ৪০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

বাজারে শীতকালীন সবজি সিম ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি, ফুলকপি ছোট ৪০ টাকা পিস, প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, টমেটো ৪০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, মুলা ৫০ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।  

এসব বাজারে লেবুর হালি ১০ থেকে ১৫ টাকা, ধনেপাতা ২৮০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ টাকা পিস, মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পালং শাক ১৫ টাকা, কলমি শাক ২০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা ও ডাটা শাক দুই আঁটি ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  

এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারগুলোতে সোনালি কক মুরগি কেজিতে ১০ টাকা কমে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা ও সোনালি হাইব্রিড ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি ৩১০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ১৫০ টাকা ও দেশি মুরগি ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

এসব বাজারে আলু ২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারগুলোতে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৬০ টাকা ও ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

বাজারগুলোতে আদা ১২০ থেকে ২৮০ টাকা, রসুন দেশি ১০০ টাকা, ইন্ডিয়ান ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, দেশি মশুর ডাল ১৪০ টাকা, মুগ ডাল ১৮০ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, খেসারির ডাল ১৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে মিনিকেট চাল প্রকারভেদে ৮২ থেকে ৯২ টাকা, নাজিরশাইল ৮৪ থেকে ৯০ টাকা, স্বর্ণা ৫৫ টাকা ও ২৮ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা কেজি দরে।

অন্যদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। এসব বাজারে প্রতি কেজি শিং চাষের (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুই দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, মৃগেল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চাষের পাঙাস ২০০ থেকে ২৩০ টাকা, চিংড়ি ৭৫০ থেকে ১২০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বড় কাতল ৪০০ থেকে ৫৫০ টাকা, পোয়া ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫০০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকায়, পাঁচ মিশালি ২২০ টাকা, রুপচাঁদা ১২০০ টাকা, বড় বাইম ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা, দেশি কই ১২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা, কোরাল ৭০০ টাকা, কাজলি মাছ ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  

এসব বাজারে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকা, গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা ও খাসির মাংস ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  

বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা, হাঁসের ডিম ২২০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।