ফাইল ছবি
অযত্ন-অবহেলায় কচুরিপানা, বাসা-বাড়ি ও দোকানের ময়লা জমে পানি প্রবাহ বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দুর্গন্ধে পাশ দিয়ে হাঁটাচলা মুশকিল এবং পানিতে জন্ম নিচ্ছে মশার লার্ভা। অথচ খালটি সংস্কারে তিন বছর আগেই সিটি করপোরেশন ব্যয় করেছে প্রায় ১৯৫ কোটি টাকা।
রাতের আঁধারে বিভিন্ন দোকান ও বাসা বাড়ি থেকে ময়লা ফেলা হচ্ছে খালে। মনোরম পরিবেশ তৈরি করতে প্রকল্পের আওতায় নির্মাণ করা হয় নানা স্থাপনা এবং রোপণ করা হয় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। ২০২২ সালে কাজ শেষ হলে শীতলক্ষ্যা থেকে ধলেশ্বরী নদীর এই সংযোগ খালে প্রবাহ ফিরে।
কিন্তু গত বছরের সেপ্টেম্বরে মেয়র ও কাউন্সিলরদের অপসারণ করার পর থেকেই সিটি করপোরেশনের উদাসীনতা শুরু হয় এবং ময়লা আবর্জনা জমতে থাকে। খালটি নগরীর পরিবেশ উন্নয়ন, বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন ও অগ্নিনির্বাপণে পানির উৎস হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।
দ্রুতই খালটি পরিষ্কার করার উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন। নগরবাসী কেবল আশ্বাস নয়, খালটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সিটি কর্তৃপক্ষের দ্রুত উদ্যোগ প্রত্যাশা করছেন।

